কায়েশ আনসারি: আসাম থেকে পড়তে এসেছিলেন সিকিমে। সবে মাত্র ফার্স্ট ইয়ার। বিটেক কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে পড়াশোনা করছিলেন পুস্মিতা দাস। হস্টেলের আটতলা থেকে ঝাঁপ দেয় তিনি। হাসপাতালে নিয়ে মৃত ঘোষণা করে চিকিত্সকেরা। ঘটনাটি ঘটে, সিকিম মনিপাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে। ২২ জানুয়ারি সকালে ঘটনাটি ঘটে। ইতোমধ্যেই পুলিস ঘটনাটির তদন্ত শুরু করে দিয়েছে। কী কারণে তিনি এই চরম সিদ্ধান্ত নিলেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:Jalpaiguri: নাবালিকাকে ভাইঝিকে দিনের পর দিন ধর্ষণ! ‘বর্বর’ কাকাকে…
উল্লেখ্য, পড়ুয়াদের পড়াশোনা নিয়ে চাপ নতুন নয়। তবে এই চাপের ফলে আত্মহত্যার খবরও নতুন নয়। রাজস্থানের কোটায় নিত্যদিন পড়ুয়াদের আত্মহত্যাদের খবর শোনা যায়। ২২ জানুয়ারি হস্টেলের ঘর থেকে উদ্ধার করা ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ। ওই ছাত্রী আত্মঘাতী হয়েছেন বলেই প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে। তাঁর বাড়িতেও খবর দেওয়া হয়েছে। তবে ঘর থেকে কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ছাত্রী গুজরাতের বাসিন্দা। ডাক্তারি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্যই তিনি কোটায় আসেন। এই নিয়ে কোটায় চলতি বছরের শুরু থেকে পাঁচ জন পড়ুয়া আত্মঘাতী হয়েছেন। গত ১৭ জানুয়ারি ১৮ বছর বয়সি এক যুবক কোটায় আত্মঘাতী হন। ওড়িশা থেকে নিটের প্রস্তুতির জন্য কোটায় গিয়েছিলেন তিনি। তার আগের দিন ১৬ জানুয়ারি ওড়িশারই আর এক পড়ুয়া আত্মঘাতী হন।
Disclaimer: আপনি কি অবসাদগ্রস্ত? বিষণ্ণ? চরম কোনও সিদ্ধান্ত নেবেন না। আপনার হাত ধরতে তৈরি অনেকেই। কথা বলুন প্লিজ…
iCALL (সোম-শনি, ১০টা থেকে ৮টা) ৯১৫২৯৮৭৮২১
কলকাতা পুলিস হেল্পলাইন (সকাল ১০টা-রাত ১০টা, ৩৬৫ দিন) ৯০৮৮০৩০৩০৩, ০৩৩-৪০৪৪৭৪৩৭