জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: হাবল-যুগ অতীত, এখন জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের যুগ। হাবল-যুগকে পিছনে ফেলে রোজই নতুন করে এগিয়ে চলেছে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। নিত্যই সে তার উন্নত প্রযুক্তিতে ধরে দিচ্ছে সুবিস্তৃত সুবিশাল কল্পনার অতীত এই মহাশূন্য এই মহাকাশের নানা ছবি, নানা সংকেত, নানা ইঙ্গিত, নানা ইশারা।
আরও পড়ুন: সকলের চোখ কপালে! প্রেমিকাকে কীভাবে এত বিপুল টাকা দিলেন প্রধানমন্ত্রী…
সম্প্রতি সে তেমনই এক বিরল কর্ম সম্পাদন করেছে। সে এবার তুলে ফেলেছে ‘মোস্ট-ডিস্ট্যান্ট সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোল’টির অতি অতি বিরল এক ছবি! পৃথিবী থেকে, বা বলা ভালো আমাদের সৌর জগৎ থেকে অসম্ভব এক দূরত্বে ভয়ংকররকম ওজনদার সুবিপুল এক কৃষ্ণগহ্বর যে এতদিন ছিল, সেটাই জানা ছিল না মহাকাশবিজ্ঞানীদের। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ না থাকলে বোধ হয়, আজও জানা যেত না। এই ধরনের আবিষ্কারের ফলে এক লাফে মহাকাশবিজ্ঞানটা অনেকটা এগিয়ে যায়।
যে-গ্যালাক্সিতে পাওয়া গিয়েছে এই সুদূর-বিপুল ব্ল্যাক হোলটির খোঁজ সেটির নাম সিইইআরএস ১০১৯ ( CEERS 1019)। এটি ৫৭০ মিলিয়ন বা ৫৭ কোটি বছরেরও আগের কৃষ্ণ গহ্বর। টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক স্টিভেন ফিংকলস্টেইন নতুন এই কৃষ্ণ গহ্বরের সংক্রান্ত কাজে যুক্ত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আতঙ্কে নীল শিশুমুখ! ছুরি হাতে হামলা কিন্ডারগার্টেনে, মৃত ৬…
ব্ল্যাক হোল থেকেই এই সৌর জগৎ সৃষ্টি। বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন, ব্ল্যাক হোল সব কিছু গিলে খেয়ে নেয়। এই কৃষ্ণ গহ্বরও কি সেটাই করবে?